সবার অজান্তে রাতের আধারে বাল্যবিবাহ সম্পন্ন। মহামারি করোনার মাঝেই ৮ ম শ্রেনীর মেয়েকে বিয়ে দিলেন এক পিতা।
বিষয়টি জানাজানির পর এলাকায় ব্যাপক আলোচনার ঝড় বয়ে চলেছে।
এলাকা বাসীর সূত্রে জানা যায়, যশোরের মনিরামপুর উপজেলার হরিহরনগর ইউনিয়নের শৈলী গ্রামের বাবলুুুর রহমানের কন্যা ও শৈলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮ ম শ্রেনীর ছাত্রী জান্নাতুন্নেছা।
একই উপজেলার ঝাঁপা গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী,তহিদুর রহমানের ছেলে সোহেলর সঙ্গে অতি গোপনে এই বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা যায়। লোকজন জানতে পারবে বলে পিতা তার কন্যাকে বাড়ীতে রাখে।
এদিকে লোকসমাগমের আড়ালে রাতের আধারে জামাই ও শশুর বাড়িতে আসা যাওয়া করে। সম্প্রতি সোহেল তার অপ্রাপ্ত বয়স্ক স্ত্রীকে বাড়িতে আনলে আশেপাশের লোকজন বাল্য বিবাহের কথা জানতে পারায় একে ওপরের ভিতর আলোচনার ঝড় উঠতে থাকে।
এবং ছেলের পরিবার বাল্য বিয়ের বিষয়টি লোক মূখে স্বীকার করেছে বলে জানান।
এবিষয়ে ছেলের মাতা ও মেয়ের পিতা বাবলু রহমানের স্বীকার করে বলেন বিষয় নিয়ে দয়া করে আপনারা কোন কিছু করবেন না।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় সাংবাদিক মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অতি গোপনে এই বাল্য বিবাহ দিয়েছে বলে জানা যায়।
বাল্য বিয়ের বিষয়টি আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহনের জন্য অত্র এলাকার মানবাধিকার সংস্হা ও মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আহসান উল্লাহ শরিফী ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুফল চন্দ্র গোলদার এর নিকট হস্থক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসি।
Leave a Reply