চট্টগ্রাম পার্বত্য বান্দরবান জেলার নাইক্ষংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে, দফাদার ছৈয়দ আলম এর বাড়ি। তার কথায় উঠা-বসা করতে হয় পাহাড়ী বাঙ্গালী সবাইকে।অন্যতায় গ্রাম পুলিশের ক্ষমতার অপ-ব্যবহারের মাধ্যমে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয় সাধারণ জনগনকে।
কোন গণমাধ্যমকর্মী কিংবা প্রশাসনের সামনে এই দফাদার এর বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পায়না এলাকাবাসী। কিন্তু প্রথম কোন ইলেক্ট্রেক মিডিয়া হিসেবে মাতৃজগত টিভির ক্রাইম সার্র্চ টিম উক্ত এলাকায় নিউজ সংগ্রহ করতে গেলে বের হয় এই ছৈয়দ এর আসল রহস্য।
(কিছুদিনের মধ্যেই Matrijagat TV’ তে এই বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিও প্রতিবেদন সম্প্রচার করা হবে, ওয়েব সাইট , www.matrijagattv.com)
উক্ত ইউনিয়নটি ঘেষেই মায়ানমার সীমান্ত।ইয়াবা সহ বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ীদের যাতায়তের অন্যতম রাস্তা হলো এই ঘুমধুম সড়কটি।
অভিযোক্ত ছৈয়দ দফাদার একজন গ্রাম পুলিশ। শুধু গ্রাম পুলিশই তার পরিচিত নয়। সাধারণ মানুষের মাঝে তার আরো অনেক গুলো পরিচিতি রয়েছে।কখনো কখনো অফিসার ইনচার্জ, আবার কখনো এস.আই. কখনোবা কাস্টম অফিসার সেজে তার দূর্নীতি গুলো চলমান রাখে সে।
মাদক চুরাকারবারীদের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সু-পরিচিত ও সক্ষতা থাকে এই ছৈয়দ এর।সীমান্ত দিয়ে আসার পথে চুরাকারবারী সহ মাকদ গুলো ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়ার মাধ্যমে চালানের নির্দিষ্ট শতাংশের পরিমান টাকা গ্রহণ করে সে।
অন্যদিকে যারা মাদক বিক্রয় করে তাদের নিকট থেকেও টাকা গ্রহণ করে এই গ্রাম পুলিশ। অন্যতায় মিথ্যা মামলা দিয়ে এলাকার সাধারণ জনগনকে পুলিশি হয়রানি করে সে।
উক্তরূপ হাজার হাজার অভিযোগ এই দফাদারের বিরুদ্ধে।তার বিরুদ্ধে সহস্র অভিযোগ এর খবর পেয়ে কয়েকটি সাংবাদিক টিম চলে যায় ঘুমধুম ইউনিয়নে। সেখানে সাধারণ মানুষরা একই ভাবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছড়িয়ে দিচ্ছে।বেশ কয়েকজন গাড়ির ড্রাইভার অভিযোগ করেছে যে, তাদের গাড়ি আটকিয়ে গাড়িতে মাদক আছে বলে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পরিমান টাকা গ্রহণ করে থাকে।
সর্বসাধারণের দাবী: আইনের পোশাক পড়ে এই ধরণের দুর্নীতি গুলো পরিচালনা করা বেমানান। এতেকরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সম্মানের ব্যাঘাত ঘঠছে। আমরা গ্রামবাসীরা তার বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে সার্বিক ব্যবস্থা নেওয়ার জুর দাবী জানাচ্চি ।
Leave a Reply