২৫টি স্থান হচ্ছে উত্তরায় রবীন্দ্র সরণি (বঙ্গবন্ধু মুক্ত মঞ্চ), রাজলক্ষী মার্কেটের সামনে, মাসকট প্লাজার সামনে, খিলক্ষেত বাস স্ট্যান্ড, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার গেইটের সামনে, মিরপুরে সনি সিনেমা হলের সামনে, গ্রামীন ব্যাংকের বিপরীত দিকে ডিএনসিসি আঞ্চলিক কার্যালয়ের সামনে, মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বরে ফায়ার সার্ভিসের সামনে, মিরপুর ১২ নম্বর বাস স্ট্যান্ড, মিরপুর ১৪ নম্বর মার্ক মেডিক্যলের সামনে, মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বরে শাহ আলী মার্কেটের কোনায়, মিরপুর শপিং মলের নিচে (মিরপুর সরকারি কলেজের বিপরীতে), মিরপুর ১ নম্বর কো-অপারেটিভ মার্কেটের সামনে, গাবতলী পশু হাট, শ্যাওড়াপাড়া বাসস্ট্যান্ড, ফার্মগেট আনন্দ সিনেমা হলের সামনে, মোহাম্মদপুর টাউন হলের সামনে, মোহাম্মদপুর বসিলা রোডের নতুন রাস্তার কালভার্টের উপর, কারওয়ান বাজার (কিচেন মার্কেটের সামনে), আগারগাঁও পঙ্গু হাসপাতালের সামনে, গুলশান-২ ডিএনসিসি মার্কেটের সামনে, গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে, কাকলী বাস স্ট্যান্ড, মহাখালী ডিএনসিসি আঞ্চলিক অফিসের সামনে এবং রামপুরা বাজার। পর্যায়ক্রমে ডিএনসিসির অন্যান্য জনসমাগমস্থলেও হাত ধোয়ার এ কর্মসূচি সম্প্রসারণ করা হবে।
কর্মসূচির উদ্বোধনকালে আতিকুল ইসলাম বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। সচেতনতার প্রথম শর্ত হচ্ছে হাত ধোয়া। মূলত পথচারীদের সচেতন করে তুলতেই হাত ধোয়ার এ কর্মসূচির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। পথচারী, বাসযাত্রী এবং পথচারীরা এ সব স্থানে হাত ধুতে পারবেন। এজন্য সাবান ও পানি ডিএনসিসি থেকে সরবরাহ করা হবে”। তিনি আরো বলেন, “করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য প্রয়োজন হলে মহাখালীতে ডিএনসিসির নতুন মার্কেটটি ব্যবহার করা যেতে পারে”। হাত ধোয়া কর্মসূচি উদ্বোধনের পরে বর্জ্য পরিবহনের জন্য ডিএনসিসি কর্তৃক নতুন কেনা ২০টি ট্রাকের চাবি ড্রাইভারদেরকে হস্থান্তর করা হয়। এ সকল ট্রাক ২০টি ওয়ার্ডে বর্জ্য সংগ্রহে ব্যবহার করা হবে।
কর্মসূচির উদ্বোধনকালে অন্যান্যের মধ্যে ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মফিজুর রহমান, ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবদুল হাই, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোমিনুর রহমান মামুন, প্রধান বর্জ্য কর্মকর্তা কমডোর মঞ্জুর আহমেদ প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply