সাতক্ষীরার মাছখোলা বেতনা নদীর মাটি কেটে বিক্রয় করার কথা জানতে চাইলে মাছখোলার মৃত আবু দাউত এর পুত্র ঈশান আমাদের প্রতিবেদককে জানান, সাতক্ষীরার মাছখোলা বেতনা নদীর স্রোত থাকা কালীন সময়ে (১৩/১৪ বছর আগে) ভাঙ্গনে আমাদের নিজশ্ব জমি নদীগর্ভে চলে জায়। বর্তমানে নদীতে পলি জমে পুনরায় জেগে ওঠে । বেতনা নদীর স্রোত না থাকায় চৈত্র মৌসুমে নদী মাঝ বরাবর ফেটে চৌচির হয়ে যায় এবং আমার নিজের জমিও জেগে ওঠে। আমার নিজের জমি হওয়ায় সেখান থেকে আমি মাটি কাটছি। আমার জমি সম্পুর্ন মালিকানধিন , যেটা খাস খতিয়ানভুক্ত সরকারি জমি নয়। যার দাগ নং জে – এল নং- ১০২, মাছখোলা মৌজা – ৩৯৫০ / ৩৯৫১ / যেটি সম্পূর্ণ মালিকানা সম্পত্তি। আমি মাটি কাটছি বলে কিচু স্বার্থন্বেষী মহল সমাজে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করবে বলে বিরুপ মন্তব্য ছড়িয়েছে যেটা সত্য নয়। এ বিষয়ে অত্র এলাকার রফিক,হান্নান,আঃ হামিদ ভুট্টো সহ একাধিক ব্যাক্তি বলেন ঐ জমি মালিকানা জমি, নদীতে স্রোত থাকাকালীন সময়ে ভাঙ্গনে নদীগর্ভে চলে যায়, এ নিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবোর) সরকারি সার্ভেয়ার ও জমির মালিকের নিজশ্ব সার্ভেয়ার সহ এলাকার লোকজন মাপজোক করে তাদের জমির সীমানা ঠিক করে দেয় যেটা নদী গর্ভে বিলীন হওয়ায় নদীর জমি মনে হয় আসলে জমিটি মালিকানা সম্পর্তি। এ বিষয়ে
পানি উন্নয়ন বোর্ডের এস ও বলেন সরকারি জমির মাটি কাটা অবৈধ। তবে ঈশান এর জায়গা কাগজপত্র অনুযারী তাদের নিজস্ব জমি। নদীর অন্য অন্য জায়গায় মাটি কাটার কথা বললে তিনি বলেন জানান, নদীতে মাটি কাটা অবৈধ, যারা মাটি কাটছে তাদের বিরুদ্ধে আইননুসারে ব্যাবস্হা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে ৩নং ওয়ার্ড মেম্বার মতিয়াত রহমানের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে ব্যাস্ত তিনি আছেন বলে জানান।
Leave a Reply