পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে জেলা বাসীকে শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়ে দিদার বলেন ‘ঈদ-উল-আযহা মুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। করোনা মহামারীর কারনে এবারের ঈদ-উল আযহা একেবারে ভিন্নভাবে উদযাপিত করতে যাচ্ছি আমরা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে স্ব্যাস্থ্য বিধি মেনে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে মাস্ক পরে ঈদের নামাজ পড়ার জন্য বলা হয়েছে । তাই আমি সকলকে অনুরোধ করব সবাই নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্য বিধি মেনে ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করার জন্য। করোনা মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকার সকলকে সচেতনতা করতে সকলের মাঝে করোনা সামগ্রী পোঁছে দিতে নিরলস চেষ্টা অব্যহত রেখেছেন।তিনি আরও বলেন আনন্দের বারতা নিয়ে আমাদের মাঝে সমাগত হয় পবিত্র ঈদুল আযহা। দিনটি বড়ই আনন্দের, খুশির ।’ তিনি বলেন, ‘এ আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে সবার মাঝে, গ্রামগঞ্জে, সারাবাংলায়, সারাবিশ্বে। শহরবাসী মানুষ শিকড়ের টানে ফিরে যান আপনজনের কাছে, মিলিত হয় আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে। এ দিন সব শ্রেণি-পেশার মানুষ এক কাতারে শামিল হন এবং ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করে নেন । ‘ঈদ সবার মধ্যে গড়ে তোলে সৌহার্দ্য সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন । ঈদ-উল-আযহার শিক্ষা সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক, গড়ে উঠুক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ— এ প্রত্যাশা করি । ’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে এখানে সব ধরনের মানুষ মিলেমিশে বসবাস করছে । এই সম্প্রীতি আমাদের জাতীয় ঐতিহ্য । মানবিক মূল্যবোধ, পারস্পরিক সহাবস্থান, পরমতসহিষ্ণুতা ও সাম্যসহ বিশ্বজনীন কল্যাণকে ইসলাম ধারণ করে। ঈদ আনন্দ ছড়িয়ে পড়ুক, বিশ্ব ভরে উঠুক শান্তি আর সৌহার্দ্যে-পবিত্র ঈদ-উল-আযহার এ প্রত্যাশা করি । ঈদ মোবারক।
Leave a Reply