সারাবিশ্বে বহুল আলোচিত ২০১৪ সালের ৮ ই মার্চ মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে রাত ১২ টায় MH370 নামের বিমান দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে আকাশ পথে চীনের বেইজিং এর উদ্দেশে পাড়ি দেন।
কিন্তু হঠাৎ MH370 বিমানটি রাডারের চোঁখে ফাঁকি দিয়ে পৃথিবী থেকে রহস্যজনকভাবে হারিয়ে যায়। কিন্তু যার রহস্য উদঘাটনে ইভ্যলুশন থিওরী মোতাবেক বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল অনুসন্ধান চালিয়েছে মালয়েশিয়ান কতৃপক্ষ্য। এদিকে,
সারাবিশ্বের বিজ্ঞানিরা প্রায় ৪৬০০০ নটিক্যালমাইল যা পৃথিবীর ৪ ভাগের ৩ ভাগ সম্পূর্ণ নিখুত প্রক্রিয়ায় খোজার পরও নিখোঁজ বিমানটির কোন ধ্বংসাবশেষ বা কোন চিহৃ পায়নি কেউ।
কিন্তু হারিয়ে যাওয়া সেই MH370 বিমানটি ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে জানিয়েছেন, পৃথিবীতে ক্রমবর্ধমান কার্বনডাই অক্সাইড বৃদ্ধি সহ বিশ্ব উষ্ণায়ন মোকাবেলা ও পরিবেশ বান্ধব বিদ্যুৎ চুল্লী উদ্ভাবন ও তারবিহীন বিদ্যুৎ পরিবহন শীর্ষক উদ্ভাবক ও বায়োকেমিক সাইন্স রিসার্চ ফাউন্ডেশন(BSRF)-এর প্রধান ‘গবেষক’ মোঃ শফিকুল ইসলাম।
গবেষক শফিকুল ইসলাম জানান,২০১৪ সালে মালয়েশিয়া কুয়ালালামপুর থেকে যে বিমানটি হারিয়ে যায়,সেই বিমানটি এলিয়েনরা ছিনতাই করে নিয়েছে।
বায়োকেমিক সাইন্স রিসার্চ ফাউন্ডেশন হাজীগঞ্জ বাংলাদেশর এই প্রধান গবেষক শফিকুল ইসলাম আরো জানান, নাসার বিজ্ঞানীরা পৃথিবীতে এলিয়েনের কথা বলতেছে। এলিয়েনরা পৃথিবীতে নেমে আসছে আসলে সেটি বাস্তবে হচ্ছে ইউএফও। তাই মালয়েশিয়ার সেই MH370 বিমানটি ও এলিয়েন সহ নামিয়ে আনা হচ্ছে বাংলাদেশে।তিনি বিশ্ব বাঁশির কাছে দোয়া কামনা করেছেন।
এবং সেই সাথে তিনি আরো জানান, বিমানটি এলিয়েনদের কাছে জিম্মি আছে,তিনি এলিয়েন দের কাছ থেকে ছিনিয়ে আনার জন্য একটা প্রজেক্ট করেছেন যে প্রজেক্টের আউটপুট চলে এসেছে। তিনি আরো বলেন, আশা করছি আগামী ১০ এপ্রিলের মধ্যে বিমানটি নামিয়ে নিয়ে আসবো ইনশাল্লাহ।
Leave a Reply