মোঃমাইনুল ইসলাম রিপোর্টার:কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলা দূর্গাপুর ইউনিয়ন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ শাখার সাধারণ সম্পাদক মো মহির আমিন সরকার এর বাণীতে সেদিন ছিল ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ মঙ্গলবার। রাত ৮টার দিকে মা সায়েরা খাতুনের কোল আলোকিত করে আসেন ইতিহাসের মহানায়ক বাঙালি ও বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আজ বাংলার সেই অবিসংবাদিত নেতা স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী
ইতিহাসের খরস্রোতায় ১৯২০ সালের সেদিনের মতো শত বছর পর আজকের দিনটি। দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে বর্ণিল আলোকসজ্জা আতশবাজি আর নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিশ্ববন্ধুর জন্মদিন উদযাপন করবে পুরো জাতি।
বঙ্গবন্ধু আমাদের দিশারি। বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করে আমরা সৎ হতে পারি সচেতন হতে পারি দক্ষ কর্মী ও দেশপ্রেমিক হয়ে দেশকে গড়ে তুলতে পারি। এ কথা এখন স্পষ্ট হয়ে গেছে বঙ্গবন্ধুই আমাদের ঐতিহ্য, বঙ্গবন্ধুই আমাদের ভবিষ্যৎ। বঙ্গবন্ধু আমাদের মঙ্গলের জন্য দেশের কল্যাণের জন্যই জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু প্রদর্শিত পথে অগ্রসর হয়ে যদি আমরা এ দেশে শোষিতের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পারি যদি এ দেশের নিপীড়িত জনগণের জন্য অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারি তবেই বঙ্গবন্ধুর আত্মদান সার্থক হবে। আর এ কার্যসাধনে বঙ্গবন্ধুর অমলিন স্মৃতিই হবে আমাদের পথপ্রদর্শক। আজ যদি আমরা বঙ্গবন্ধুকে ভুলে যাই তার আদর্শ থেকে বিস্মৃত হই তবে যে জাতি হিসাবেই আমাদের ভবিষ্যৎ বিপন্ন হয়ে পড়বে তা-ই নয় পৃথিবীর জন্যও তা এক মহাক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। কারণ বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের শোষিত ও নিপীড়িত জনগণের জন্য প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যেসব বাস্তব পদক্ষেপ নিয়েছিলেন তা সারা পৃথিবীর মানুষের জন্যই শিক্ষণীয় ও অনুকরণীয় বিষয়।
Leave a Reply