গোমস্তাপুর উপজেলার রাধানগর ইউনিয়নের স্থানী দোকান গুলোতে সরকারি নির্দেশনা মেনে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে চলছে ফিট মার্ক চিহ্ন অঙ্কন।
অাজ বুধবার সকাল থেকে ইউনিয়নের সচেতন দোকাল গুলোতে দেখা যায় করোনা ভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের এমন চিত্র। বিশ্বব্যাপী মারাত্মক করোনা ভাইরাসে মানুষের পাশে মানুষ সংমিশ্রণে বেশী ঝুঁকিপূর্ণ বলে করোনা বিরোধ সরকারি নির্দেশনায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ক্রেতা বিক্রেতার লেনদেনের মাঝে চলছে ফিট অঙ্কন চিহ্ন। ইউনিয়নের কতগুলো সচেতন দোকান গুলোতে দেখা মিলে মহামারী করোনা ভাইরাস ঠেকাতে সরকারি নিষেধাজ্ঞা মান্য করতে। ঐ ইউনিয়নের যাতাহারা বাজারের মুদি দোকান শাহজাহান ষ্টোর সহ রনি মেশিনারীজ এন্ড সাইকেল ষ্টোর দোকান গুলোতে ক্রেতা ভোক্তার মাঝে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে মার্ক চিহ্ন অঙ্কন করতে দেখা যায়। এ সময় যাতাহারা বাজার সাইকেল ষ্টোর জুয়েল লায়েক এর সাথে কথা বললে তিনি জানায়,বিশ্বজুরে মহামারী করোনা ভাইরাসে যখন চলছে মৃত্যুর মিছিল।
তখন বাংলাদে সরকার করোনার সংক্রমিত কমিয়ে অানতে ক্রেতা বিক্রেতা সহ জনসাধারণের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে যে নির্দেশনা দেওয়া হয় তা যথাযথ ভাবে পালন করতে অামরা প্রস্তুত। আর এরই ধারাবাহিতায় নিজে সচেতন হয়ে সরকারি নির্দেশনা মান্য করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে প্রয়োজনীয় পন্য দ্রব্য ক্রয় বিক্রয় সহ জনজীবন সচল রাখতে এ মার্ক চিহ্ন অঙ্কন করি। এছাড়াও নিজে তথা জনসাধারণের জীবন জীবিকার তাগিদে অামাদের মত দৈনন্দিন প্ররিশ্রমী মানুষদের সরকারি বিধিনিষেধ মেনে খুলতে হয় প্রয়োজনীয় দোকান পাট। তবে এলাকার দোকানগুলোই অনেকেই মানছেননা এমন সরকারি নির্দেশনা। সরকারিভাবে করোনা ভাইরাস রোধের সংক্রমিত নিয়ন্ত্রণে যে বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছে তা উপেক্ষা করে চলছে স্থানীয় দোকানগুলোতে অাড্ডার অাসর যা দেখে মনে হয় এ যেন এক মিলনমেলা। তবে সচেতন মহল বলেন,এমন ফিট মার্ক চিহ্ন ব্যবহারে মানুষের দূরত্ব বজায় থাকে এতে করে অনেকটাই মহামারী করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রন করা যাবে বলে তারা এমনটা মনে করেন।
পরে জুয়েল লায়েক অারোও বলেন, বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের মৃত্যুর কথা চিন্তা করে সরকারি নির্দেশনা মান্য করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার অাহ্বান জানান এলাকার সকল প্রয়োজনীয় দোকানীদের।
Leave a Reply