হৃদয় হাসান স্টাফ রিপোর্টার
আটদিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কেন্দ্রীয় ১৪ দলের মুখপাত্র ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
শনিবার (১৩ জুন) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর শ্যামলী বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর কারাগারে নিহত জাতীয় চার নেতার একজন শহীদ এম মনসুর আলীর ছেলে মোহাম্মদ নাসিম পঞ্চমবারের মত সংসদে সিরাজগঞ্জের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করছেন ।
আওয়ামী লীগের ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করার পর ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান মোহাম্মদ নাসিম ।পরের বছর মার্চে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বও তাকে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দাউদপুর ইউনিয়ন আহ্বায়ক কমিটির সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ মারফত আলী বলেন, নাসিম ভাই একজন সৎ মহৎ ও দায়িত্বশীল একজন মানুষ ছিলেন। তার মৃত্যুতে আমরা খুবই শোকাহত। নাসিম ভাইয়ের মতো একজন মানুষকে হারিয়ে আমরা খুবই মর্মাহত। আমরা দাউদপুর বাসি তার রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।
দাউদপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হৃদয় আহমেদ বলেন, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ভাইয়ের মৃত্যুতে আমরা দাউদপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ খুবই মর্মাহত ও শোকাহত। নাসিম ভাইয়ের মতো একজন মানুষকে হারিয়ে আমরা যেন একটি অভিভাবক কে হারিয়ে ফেললাম দাউদপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আল্লাহর কাছে একটাই প্রার্থনা যেন নাসিম ভাইকে আল্লাহ পরপারে ভালো রাখেন।
দাউদপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি সৈয়দ মোঃ রফিকুল ইসলাম রফিক বলেন, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ভাইয়ের মৃত্যুতে দাউদপুর ইউনিয়ন যুবলীগ শোকাহত মর্মাহত। নাসিম ভাইয়ের মতো একজন মানুষকে হারিয়ে আমরা একটা অভাব বোধ করছি যে অভাব পূরণ করার মত নয়। নাসিম ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা করি।
দাউদপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মামুন আকন্দ বলেন,
মোহাম্মদ নাসিম ভাইয়ের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অনেক বড় একটা শূন্যতা হলো তা পূরণ হওয়ার নয়। নাসিম ভাইয়ের মৃত্যুতে দাউদপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগ শোকাহত নাসিম ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।
Leave a Reply