সাতক্ষীরা তালা মাগুরা ইউনিয়নের ফলেয়া ড্রাগন বাগানের দিনমজুর আমানুল্লাহ মালী বিদ্যুতের তারের সংস্পর্শে মৃত্যুবরণ করেন। ফলেয়া গ্রামের ড্রাগন বাগান টি তৌহিদুল জ্জামান লাগান। তৌহিদুল জ্জামান খুলনা সুন্দরবন কলেজের প্রভাষক। ড্রাগন বাগানের ম্যানেজার তার শালক কামাল শেখ। সাংবাদিকদের সাক্ষাৎকারে ড্রাগন বাগানের ম্যানেজার কামাল শেখ বলেন সাতক্ষীরা বিদ্যুৎ অফিস থেকে ডিজিএম বলেছিলেন সাইট লাইন নিয়ে চালাতে কোন সমস্যা হলে উনি দেখবেন।এখন মৃত্যুর দায় কে নেবে ড্রাগন বাগানের মালিক, ম্যানেজার,পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএম। বিষয়টি জানতে জি এম এর নিকট মোবাইল ফোন দিলে উনি বলেন এরকম কথা আফিসের কেউ বলতে পারেনা। হতদরিদ্র দিনমজুর আমানুল্লাহ মালী (১৮) পিতা মফিজুল মালি (বাবু) আজ রবিবার (২৭ জুন) বেলা ১২.৪৫ মিনিটের সময মৃত্যু বরণ করেন।বিল্লাল বিশ্বাসের বাড়ি থেকে সাইট লাইন নিয়ে ড্রাগন অফিসে দীর্ঘদিন যাবত ব্যবহার করছিল। ফলেয়া গ্রামের মধ্য দিয়ে দুই তারের লাইন গত ২৬ শে জুন সাতক্ষীরা পল্লী বিদুৎ অফিস থেকে চালু করেন। দুই ফেসের লাইনের উপরের তারে ১১০০০ ভোট ছিল। কিন্তু এই তারের উপর সাইট লাইনের তার সংযোগ ছিল, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মীরা নতুন বিদ্যুৎ চালু করার সময় পর্যবেক্ষণ না করে বিদুৎ চালু করেন।২৭ শে জুন ড্রাগন বাগানের কাজ শেষে ড্রাগন বাগানের ম্যানেজার মেম্বার আব্দুল রাজ্জাক (মন্টা) ছেলে কামাল শেখ আমানুল্লাহ মালী কে বলেন, বিল্লাল বিশ্বাসের বাড়ি থেকে সাইন লাইন টি খুলে আনতে। ম্যানেজারের নির্দেশে আমানুল্লাহ মালী তারের সংযোগ স্থল থেকে তার খুলে, কাঁধে পেচিয়ে খোলার সময় ২ তারের উপরের ফেসের সংযোগ স্থল থেকে এক হয়ে যায়। এবং কলেজ ছাত্র আমানুল্লাহ মালীর মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে।
Leave a Reply