সাতক্ষীরা জেলা আশাশুনি উপজেলার গুনাগাকাটী খায়রিয়া আজজিয়া কামিল মাদ্রাসার। আজ (২৪ জুন) সকাল ১১টার সময় অফিস সহকারী পদে নিয়োগ পরিক্ষা হয়। অফিস সহকারী পদে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ২৭ জন শিক্ষার্থী । এলাকার কিছু সংখ্যক মানুষ মনে করেন মাদ্রাসার সুপার প্রশ্ন আউট করেছে । অফিস সহকারী পদে আবেদন কারির মধ্যে অত্র মাদরাসা শিক্ষক আরেফুল্লাহ সাহেব আত্মীয় আছে। মাদ্রাসার সুপার ও আরেফুল্লাহ সাহেব একসাথে মিলিত হয়ে আরেফুল্লাহ সাহেবের আত্মীয়কে নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনা করেন। এলাকা বাসিসহ বাকী ২৬ জনের ধারণা। এলাকা বাসি বলতে চাই অত্র মাদরাসার ভাইস প্রিন্সিপাল থাকতে শিক্ষক আরেফুল্লাহ সাহেব নিয়োগ বোর্ডের সদস্য কি ভাবে হয়। নিয়োগ বোর্ডের বোর্ড প্রতিনিধি আসেন ঢাকা থেকে, উপজেলা শিক্ষা অফিসে কোন কর্মকর্তা নাই। সভাপতির অবর্তমানে সহ সভাপতি পরিক্ষা কেন্দ্রে ছিলেন। এলাকা বাসি আরও বলেন অত্র প্রতিষ্টানের বতর্মান প্রিন্সিপাল ২০১৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর আরবি প্রভাষক পদে নিয়োগ পরিক্ষায়ও দুর্নীতি করেন, পূনরায় আবার ও আর একটি দুর্নীতি হতে চলেছে। ২৭ জনের মধ্যে ২৬ জন বলতে চাই পরিক্ষাটি নিরোপেক্ষ কমিটির মাধ্যমে পূনরায় নেওয়া হোক এবং নিরোপেক্ষর মাধ্যমে নতুন প্রশ্নপত্রে পরিক্ষা নেওয়া হোক। উপজেলা নির্বাহি অফিসার, শিক্ষা অফিসার ও জেলা প্রশাসক সহ সকল কর্মকর্তা বৃন্দ বিষয়টি পুনঃ তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সাংবাদিকবৃন্দ মাদ্রাসা সুপারের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে মাদ্রাসার সাংবাদিকদের সামনে আসে নাই জিজ্ঞাসা করলে কেউ বলতে পারে না সুপার কোথায় আছেন।
Leave a Reply