রোববার (৪ অক্টোবর) ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স বিবেচনায়, সেপ্টেম্বর মাসের ক্রাইম কনফারেন্সে, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সদর সার্কেল, মির্জা সালাহউদ্দিন। আবারো সাতক্ষীরা জেলার শ্রেষ্ঠ সার্কেল নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মাদক সেবীদের আইনের আওতায় আনার জন্য সম্পূর্ণ নতুন কৌশল (ডোপ টেস্ট) শুরু করেন। ইতোমধ্যে ডোপ টেস্ট এর মাধ্যমে তার নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয়ে, ৩৭ জনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এ মামলা রুজু করা হয়েছে। ডোপ টেস্ট এর কারনে মাদকের বেচাবিক্রি বহুলাংশে কমে গেছে এবং মাদকসেবীদের দৌরাত্ম্য এখন আর নেই বললেই চলে। মাদকসেবীরা অনেকটা লুকিয়ে থাকছে এবং অনেকেই মাদক সেবন ছেড়ে দিয়েছে বলে জানা যায়।
নতুন এই কৌশলটি সমগ্র সাতক্ষীরা জেলার জনমানুষ ভীষণভাবে পছন্দ করেছেন এবং এমনকি এটি বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় প্রশংসা অর্জন করেছে। অনেক জেলা এই প্রক্রিয়া অনুসরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
এ ছাড়া তিনি এ যাবৎ প্রায় ৬০০ টি হারিয়ে যাওয়া/চুরি হওয়া মোবাইল উদ্ধার পূর্বক প্রকৃত মালিকদের হাতে তুলে দিয়েছেন। হারানো মোবাইল উদ্ধার এর বিষয়টিও সারা দেশে আলোড়ন তুলেছে। ক্রাইম ডিটেকশন এবং আসামি গ্রেফতারের ক্ষেত্রেও তিনি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করেছেন।
Leave a Reply