অনুসন্ধানি সাংবাদিক সাংবাদিক রোজিনাকে নির্যাতন এবং মিথ্যে মামলায় গ্রেফতারের প্রতিবাদে দিনাজপুরে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ১৯ মে সকালে কালিতলাস্থ দিনাজপুর প্রেসক্লাবের আয়োজনে প্রেসক্লাবের সম্মুখে এএ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন “সত্যি বললে বা লিখলে গুরু বেজার”। সত্যি বলার বা লিখার বাকশক্তিকে রুদ্ধ করে দেয়া হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে।দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে হলে সাংবাদিকদের কলমের স্বাধীনতা দিতে হবে।সভা সেমিনারে মঞ্চে উঠে সাংবাদিকদের প্রশংসায় সু উচ্চ স্বরে বলে সাংবাদিকরা সমাজের বিবেক সমাজের দর্পন। এ সব মিথ্যে আশ্বাস আর শান্তনা দিয়ে সাংবাদিকদের লেখনীর চেতনাশক্তিকে আরো স্থবির করে দিয়েছে।দেশ তখনি দূর্নিতিমুক্ত হবে যখন সাংবাদিকদের লেখনি বা বাকশক্তির দ্বার উন্মুক্ত হবে। দেশ ও জনগনের স্বার্থ ও ন্যায্য অধিকার নিয়ে মুখ ফুটে বলতে বা লিখতে পারবে তবেই হয়ে উঠবে দূর্নীতি মুক্ত সমাজ ও দেশ। মন্ত্রী,এমপি,আমলা,পুলিশ তো দুরের কথা এখনত একজন সন্ত্রাসী, পাতী নেতার কুকর্মের ঘটনাও যদি তুলে ধরা হয় সে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা বা মানহানির মামলার ভয় দেখায়।এটাই আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপট হয়ে দাড়িয়েছে। এর পিছনে আরেকটি বড় কারন হচ্ছে কিছু তোষামদকারী লেজুর বিত্তি সাংবাদিকের কারনেই আজ সাংবাদিকরা অবহেলিত আর নির্যাতিত। আজকে আমি অমুক তমুক এই পরিচয়টা দশজনের কাছে বিশ্বের কাছে তুলে ধরে পরিচয় করিয়ে দেয় ঐ সাংবাদিক। অথচ এই সাংবাদিকরাই আজ নির্যাতিত।আবহমান কাল থেকে বর্তমান অবদি যত দূর্লোভ ছবি ঘটনা আর প্রামান্য চিত্র দেখেন বা শুনেন তাও ঐ সব ত্যাগী সাংবাদিকেরই অবদান। আর এই সাংবাদিকরাই অনিয়মের সামান্য চিত্র তুলে ধরতে গেলেই হয়ে যান সারথি মহাসারথিরা গুরু বেজার। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ মোঃ জসিম উদ্দিন; দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ- অনুসন্ধানি সাংবাদিক সাংবাদিক রোজিনাকে নির্যাতন এবং মিথ্যে মামলায় গ্রেফতারের প্রতিবাদে দিনাজপুরে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৯ মে সকালে কালিতলাস্থ দিনাজপুর প্রেসক্লাবের আয়োজনে প্রেসক্লাবের সম্মুখে এএ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন “সত্যি বললে বা লিখলে গুরু বেজার”। সত্যি বলার বা লিখার বাকশক্তিকে রুদ্ধ করে দেয়া হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে।দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে হলে সাংবাদিকদের কলমের স্বাধীনতা দিতে হবে।সভা সেমিনারে মঞ্চে উঠে সাংবাদিকদের প্রশংসায় সু উচ্চ স্বরে বলে সাংবাদিকরা সমাজের বিবেক সমাজের দর্পন। এ সব মিথ্যে আশ্বাস আর শান্তনা দিয়ে সাংবাদিকদের লেখনীর চেতনাশক্তিকে আরো স্থবির করে দিয়েছে।দেশ তখনি দূর্নিতিমুক্ত হবে যখন সাংবাদিকদের লেখনি বা বাকশক্তির দ্বার উন্মুক্ত হবে। দেশ ও জনগনের স্বার্থ ও ন্যায্য অধিকার নিয়ে মুখ ফুটে বলতে বা লিখতে পারবে তবেই হয়ে উঠবে দূর্নীতি মুক্ত সমাজ ও দেশ। মন্ত্রী,এমপি,আমলা,পুলিশ তো দুরের কথা এখনত একজন সন্ত্রাসী, পাতী নেতার কুকর্মের ঘটনাও যদি তুলে ধরা হয় সে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা বা মানহানির মামলার ভয় দেখায়।এটাই আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপট হয়ে দাড়িয়েছে। এর পিছনে আরেকটি বড় কারন হচ্ছে কিছু তোষামদকারী লেজুর বিত্তি সাংবাদিকের কারনেই আজ সাংবাদিকরা অবহেলিত আর নির্যাতিত। আজকে আমি অমুক তমুক এই পরিচয়টা দশজনের কাছে বিশ্বের কাছে তুলে ধরে পরিচয় করিয়ে দেয় ঐ সাংবাদিক। অথচ এই সাংবাদিকরাই আজ নির্যাতিত।আবহমান কাল থেকে বর্তমান অবদি যত দূর্লোভ ছবি ঘটনা আর প্রামান্য চিত্র দেখেন বাত শুনেন তাও ঐ সব ত্যাগী সাংবাদিকেরই অবদান। আর এই সাংবাদিকরাই অনিয়মের সামান্য চিত্র তুলে ধরতে গেলেই হয়ে যান সারথি মহাসারথিরা গুরু বেজার।
Leave a Reply