টাংগাইলের ভূঞাপুরে প্লোট্রির খামার নিয়ে চিন্তায় পরছে ব্যাবসায়ীরা,ডিমের বাজার কমে যাওয়ায় আটকে গেছে হাজার হাজার ডিম।যানাজায় গত কয়েক দিন আগেই ছিলো সাড়ে ৬শত থেকে ৭শত টাকা,এখন বর্তমান বাজার ৫শত টাকায় নেমে এসেছে।
এই বিষয়ে ভূঞাপুর পৌর এলাকার ৩নং ওয়ার্ড বাহাদিপুর গ্রামের মৃত মুনসুর আলীর ছেলে তফাজ্জল (৫০) সাংবাদিকদের কে জানান আমি ৪ লক্ষ টাকা লোন করে খামার ব্যাবসায় জরিতো হই আমার খামারে মোট মুরগী আছে ১৮শত প্রতি দিন ডিম আসে গড়ে ১৫শত।বর্তমান প্রতি বস্থা খাদ্যের দাম ১৬শত ৭৫ টাকা সব মিলিয়ে প্রতি ডিমে খরচ হচ্ছে ছয় টাকা আর বিক্রি হয় পাঁচ টাকা মুরগীর খাদ্যের দাম বেশি কিন্তু ডিমের দাম কম থাকার কারণে ডিম বিক্রিতে প্রতি দিন লোস হচ্ছে দুই জাহার টাকা।সরেজমিন গুরে দেখা যায় করোনা ভাইরাসের কারনে ঘড় থেকে বের হতে না পারায় এখন অসহায় হয়ে পরছে মুরগীর খামার ব্যবসায়ীরা।
এই বিষয়ে টাংগাইল জেলার প্লোট্রি শিল্প মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ভূঞাপুর উপজেলার আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আরজু (৫০) বলেন ভূঞাপুর উপজেলার মোট ২ হাজারের মত খামার আছে, করোনা ভাইরাসের আগে ডিম আসতো প্রায় পাঁচ লাক্ষর মত আর এখন বর্তমান ডিম ৫০হাজারের মত। করোনার ভাইরাসের আগের বাজার ছিল সাদা ডিমের মূল্য চারশত টাকা আর লাল ডিম ছিলো পাঁচশত টাকা শোও।
Leave a Reply