যশোরের বেনাপোলের সাদিপুর গ্রামের সেই দেলোয়ার যে পুলিশ পরিচয়ে রাতারাতি কোটিপতি বনে বেনাপোল ইমিগ্রেশন এসবি পুলিশ যোগদান করার পর ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট অফিসের মধ্যে চিহ্নত দালাল দেলোয়ার নিজে তৈরি করেছে টাকা আদায়ের বিশাল সিন্ডিকেট কৌশল। কারনে অকারনে পাসপোর্ট যাত্রীদের বিভিন্ন ভাবে ফাঁদে ফেলে লাইনের আগে পার করে দেয়া সহ টাকা আদায় করছে।
বাংলাদেশে যে সমস্ত দেশের দূতাবাস নাই পাশের দেশ ভারত থেকে সে সব দেশের ভিসার জন্য বাংলাদেশীরা ভারতে যায়। তাদেরকে বিদেশ পার্টি হিসাবে আখ্যায়িত করে সে পাসপোর্ট যাত্রীদের কাছ থেকে কৌশলে ভয় ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা নিয়ে তাদের পাসপোর্টে ডিপারচার সিল দেওয়া ব্যাবস্থা করে। একাধিক সুত্রে জানা যায়। দেলোয়ার ইমিগ্রেশনের পুলিশের খাদ্যদ্রব্য বহনের জন্য পিয়নের সহযোগিতা নিয়ে পাসপোর্ট যাত্রীদের কাছে পুলিশের বড় কর্তা পরিচয়ে দিয়ে সাধারন যাত্রীদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ইমিগ্রেশন পার করে দেয়। স্থানীয়া জৈনিক ব্যাক্তি বলেন তার গ্রামের বাড়িতে বিলাশ বহুল প্রসাদ তৈরি না করে বিভিন্ন জায়গায় কোটি কোটি টাকার সম্পতি ও নাম বে নামে ব্যাংক ব্যালেন্স করেছে। সে ব কলোম পড়া লেখা না করে কি ভাবে এতো টাকার মালিক হলো আমাদের বোধগম্য হয়।তার এ টাকা উৎস কোথা থেকে দুদুক তলব করলে সেটা পাওয়া যাবে।
(নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) তাদের একজন বলেন বড় স্যারকে না জানিয়ে ভারতীয় পাসপোর্টে বিজনেস ভিসা যাত্রীদে সাথে সখ্য তৈরি করে হুন্ডি ও ডলারে কাজে জড়িত থাকতে পারে তা না হলে এতো তাড়াতাড়ি আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয় কি ভাবে। ইমিগ্রেশন অফিসের ভিতরে কাস্টসম সাইডে ল্যাগেজ পার্টির মালামাল কাস্টম চেকিং থেকে ছাড় করানোর কাজে সে তাদের কে সহযোগীতা করে। নিজেকে এসবির নিয়োগকৃত লোক বলে পরিচয় দেয়।সে বিনা পাসপোর্ট এ প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার ভারতে যাতায়াতও করে থাকে। এ ব্যাপারে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবিব এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এ নামে এখানে কেও আছে কি আমার জানা নাই।যদি থাকে তাহলে আইনুযায়ী ব্যবস্হা নেব।
Leave a Reply