জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার মালীবাগ মোড়ে ডা.আব্দুল গনি হেলথ কমপ্লেক্সের এক্সরে কক্ষে এক নারীর শ্লীলতাহানীর অভিযোগ উঠেছে।এ ঘটনায় অভিযুক্ত শেখ ফরিদকে আটক করছে পুলিশ। অভিযুক্ত শেখ ফরিদ বকশীগঞ্জের ডা. আব্দুল গণি হেলথ কমপ্লেক্সে এক্সরে টেকনোলজিস্ট হিসেবে কর্মরত।শেরপুর জেলার বটতলা চৈতনখোলা গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে শেখ ফরিদ। শ্লীলতাহানির শিকার নারী রোগীর অভিযোগ,দীর্ঘদিন ধরে কোমরের ব্যাথায় ভুগছেন তিনি। চিকিৎসার জন্য বকশীগঞ্জ মালীবাগ মোড়ে অবস্থিত ডা. আব্দুল গণি হেলথ কমপ্লেক্সে যায়। ডাক্তার প্রাথমিক ভাবে দেখে এক্সরে করার নির্দেশ দিলে টাকা জমা দিয়ে এক্সরে কক্ষে প্রবেশ করেন।এক্সরে কক্ষে ওই রোগী প্রবেশের পর দরজা বন্ধ করে দিয়ে তার শ্লীলতাহানী করার চেষ্টা করেন টেকনোলজিস্ট শেখ ফরিদ।পরে রোগীর চিৎকারে বাইরে অপেক্ষামান স্বামী গিয়ে প্রতিবাদ করলে তাকে ও তার স্বামীকে মারধর করে ক্লিনিকের একটি কক্ষে আটকে রাখা হয়। এ ঘটনায় পুলিশের বিশেষ সেবা ৯৯৯ ফোন দিয়ে অভিযোগ করলে বকশীগঞ্জ থানা পুলিশ নারী রোগী ও তার স্বামীকে উদ্ধার করে। এ সময় শ্লীলতাহানী করার অভিযোগে এক্সরে টেকনোজিষ্ট শেখ ফরিদকে আটক করে পুলিশ। বকশীগঞ্জ থানার ওসি শফিকুল ইসলাম সম্রাট জানান, নারী রোগীর অভিযোগের ভিত্তিতে টেকনোলজিস্ট শেখ ফরিদকে আটক করার হয়েছে। এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
Leave a Reply