যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া ইউনিয়ন, তথা তার পার্শ্ববর্তী ইউনিয়ন থেকে প্রায়ই যেন গুন্জন শোনা যায়, প্রবাসে কিছু মানুষ যায় তার পরিবারের সুখের জন্য কিন্তুু ফিরে আসে, অসহায় সম্বলহীন নিস্ব হয়ে, না হয় লালকাল কফিনে মুড়ীয়ে কবর বাসী হয়ে। কিন্তু তার মাঝে এক শ্রেনীর মানুষ নামের পশু শ্রেনীর অমানুষ গুলো গ্রামের গরীব,অসহায়,ধার করা ও সুদ করা এমন কি, ভিটে মাটি বিক্রয় করা সর্বহারা মানুষের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উপার্জন করে থাকে , তাদের নিকট থেকে চিটারী,বাটপারী করে, সাধারন জনগনের সামনে দান সদকা দিয়ে, ভাল মানুষ সেজে, তার আড়ালে চালাচ্ছে পৈশাচিক নির্যাতন।
দশের টাকা লুটপাট করে দেশে হচ্ছে লাখপতি,ও কোটিপতি। গড়ে তুলছে ভিআইপি আলীশান বাড়ী। এই তথ্য উৎঘাটন করেতে গেলে বেরীয়ে আসে বাঁকড়া শিমুলিয়া ও মুকুন্দপুরের রহস্যজনক ঘটনা।
মোঃ মনিরুল ইসলাম (৩২) পিতা মোঃ আশরাফ আলী ( ৫৫) মুকুন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা, মনিরুল ইসলাম, বেশ কিছুদিন প্রবাসে অবস্থান করে আসছে বলে জানা যায়, কিন্তু কাগজ করে দেওয়ার কথা বলে তার (মনিরুলের ) সহ শতশত মানুষের নিকট থেকে হাতিয়ে নিয়েছে বেশ কিছু টাকা। এই ভাবে চিটার বাটপারি করে জানা যায় , মোঃ মোমিনুর রহমান (মোমিন) পিতা সামছদ্দীন।শিমুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা। সে ও (মোমিন) মালয়েশিয়ার প্রবাসী। কিন্তু সেই মোমিন বাংলাদেশের প্রবাসে থাকা মানুষের নিকট থেকে পাসপোর্ট বা ভিসা করার কথা বলে হাতিয়ে নিয়েছে ও এখনো নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। সেই (মোমিন) কাগজ করে দিতে না পারলে টাকা ফেরৎ চাইলে, টাকা না দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ভয় ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে। পরে তথ্য সংগহ করতে গেলে আসে আরোও এক প্রবাসীর আর্তনাদ,করুন কহিনি। মোঃ রাজু আহম্মদ পিতা মোঃ ইউনুচ আলী।মাঠশিয়া ইউনিয়নের স্হায়ী বাসিন্দা,বর্তমানে রাজু মালয়শিয়ার প্রবাসী,তার নিকট থেকেও মোমিনুর রহমান (প্রতারক) কাগজ করার কথা বলে ২,৪০,০০০৳ নেন।পরে কাগজ না দিয়ে অনেক চেষ্টা করে পাসপোর্ট দেয়, টাকা চাইলে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করাতে থাকে মমিন।
মিডিয়ায় নিউজ হওয়ার পর প্রবাসী মনি সহ আরও যাহারা আছে তাদেরকে মেরে পুলিশ দ্বারা ধরিয়ে দিবে ভয় দেখায়। আরোও ভয় দেখায় তার প্রবাসী জীবনের স্ত্রী নাকি পুলিশ,তার ও ভয় দেখাই প্রতারক মমিন। প্রতারক মমিনের নিকট থেকে যেন বাচতে চায় প্রবাসীরা। আরোও তথ্য প্রমান সহ পরবর্তীতে নিউজ আসছে। চোখ রাখুন পত্রিকায়।
Leave a Reply