বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার ৩নং ভাটরা ইউনিয়নের মাঝগ্রাম গ্রামের মোঃ শুকবর তালুকদারের পুরাতন পুকুর সংস্কারের জন্য মাটি খনন করার সময় কালো রঙ্গের এই পাথরটি বের হয়। যার ওজন ৩০ থেকে ৩৫ কেজি।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় একই গ্রামের মোঃ নূর কামালের স্ত্রী মোছাঃ রোকেয়া বেগম ছাগল নিয়ে উক্ত পুকুরের পাড় দিয়ে যাবার সময় এই মূর্তিটি দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোকজনের সহযোগীতায় নিজ বাড়ীতে নিয়ে যায়।
পরে স্থানীয় লোকজন নিকটস্থ কুমিড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খবর দিয়ে উক্ত তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ আজিজুর রহমান ও কনষ্টেবল মোঃ আবুল কালাম আজাদ ঘটনাস্থল থেকে উক্ত মূর্তিটি উদ্ধার করে কুমিড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে নিয়ে আসে। মূর্তিটির মাথা না থাকায় কি নামের মূর্তি তা কেহ বলতে পারছেনা। মূর্তিটি কি পাথরের তার পরীক্ষা করার জন্য স্থানীয় স্বর্নকারকে দিয়ে পরীক্ষা করালে সে সঠিক কিছু বলতে পারেনি। মূর্তিটি পরে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানা গেছে।
Leave a Reply