যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া ১১নং ইউনিয়নের অন্তরগত মুকুন্দপুর গ্রামের স্হায়ী বাসিন্দা, মোঃ আঃ সাত্তার। পিতা মৃত ঃআকরাজ গাজী।
মোঃ বাবলুর রহমান (মাষ্টার) পিতা আঃ সাত্তার (মাষ্টার) গ্রাম উভয়ই মুকুন্দপুর। তাদের বিরুদ্ধে দলিল ছাড়াই মুকুন্দপুর মৌজায় ১৬৫ নং খতিয়ান এস এ – ৫৩০ ও ৭৭০ দাগের ও আর এস ৪৯৪ ও ৪৯৮ দাগের (কানাই পুকুরের ) জমি রেকর্ড করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে । একই গ্রামের নুরমোহাম্মদ (সাবেক কাজী) পিতা মৃত খোদাবক্স গাজী। এর কাছ থেকে জমি ক্রয় না করে ভুয়া ভাবে রেকর্ড করে নেওয়ার অভিযোগ করেছেন নুরমোহাম্মদ(সাবেক কাজী)।
তিনি বলেন আমি জমি বিক্রয় করি নাই, তারা মিথ্যা কথা বলছে। আমার বাকি শরীকের জমি বিক্রয় করেছে যাহা তারা রেজিষ্ট্রি করে তাদের নামে দলিল করে নিয়াছে , কিন্ত আমার অংশ আমি বিক্রয় করিনাই, লিজ হিসাবে দেওয়া ছিল,যাহা র লিজের বার্ষিক টাকা আমাকে পরিশোধ করত। কিন্তু পরবর্তীতে আর এস (১৯৯০ ইং সালের ) মাঠ জরীপের সময় তারা তাদের নিজ নামে রেকর্ড করে নেয়,যাহা আমি বুঝতে পারিনাই, পরে আমি জানতে পেরে জমি দাবি করলে আমাকে বিভিন্ন ভাবে দলীয় ক্ষমতার বলে উচ্ছেদ করে ভোগ দখল করতে থাকে, আমি নিরুপায় হয়ে গ্রাম্য শালিশির ব্যবস্থা নিলে বিভিন্ন কৌশলে শালিশ তাদের পক্ষে নিয়ে যায়। আমি তখন নিরুপায় হয়ে আইন গত ব্যবস্থা গ্রহন করি। এই ব্যপারে আমি প্রশাসনের সু দৃষ্টি কামনা করছি। (উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ সহ পরবর্তী নিউজ আসছে চোখ রাখুন পত্রিকায়)
Leave a Reply