কোভিড ১৯ নভেল করোনা ভাইরাস স্থবির করে দিয়েছে মানুষের কর্মস্থল। সরকার, সেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং ব্যাক্তি উদ্দোগে ত্রান দেয়া হচ্ছে বিভিন্ন শ্রেনীর মানুষকে। এর পরেও ত্রানথেকে বঞ্চিত হচ্ছেন মধ্যবিত্ত একশ্রেনীর মানুষ। শত কষ্টের মধ্যেও তারা তাদের হাড়ির খবর প্রকাশ করেন না কখনো। কিন্ত প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা দিয়েছেন যার কোন বলার যায়গা নেই তার জন্য রয়েছে সরকারের একটি নম্বর ৯৯৯। জাতীয় জরুরী সেবা’র ৯৯৯ হটলাইন টেলিফোন নম্বরে কল করে অনেকেই যানাচ্ছেন ঘরের খাবার সংকটের কথা। আর সেসব মানুষের ঘরে মধ্যরাতেও খাবার নিয়ে ছুটছেন জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার রাতে ঝালকাঠির বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় দেখা গেছে ব্যাতিক্রম এক দৃশ্য। ৯৯৯ নম্বরে কল করা এসব মানুষের কাছে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে নিরবে হাজির হচ্ছেন ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (NDC) আহম্মেদ_হাসান। সরকারের এমন সেবা পেয়ে অনেকেই ছেড়ে দিচ্ছেন চোখের জল। কেউবা আবার ভুলে যাচ্ছিলো কথা বলার ভাষাটুকুও। এনডিসি আহম্মেদ হাসান বলেন, ‘যেহেতু কষ্টচেপে রেখে কাউকে খাদ্য সংকটের কথা না বলে জাতীয় জরুরী সেবা’র হটলাইন টেলিফোন নম্বরের আশ্রয় নিয়েছে, সে কারনেই জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী স্যারের নির্দেশ ক্রমে আমরা গোপনীয়তা রক্ষাকরে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর শেখ হাসিনা, উপহার সরুপ এই খাদ্য সহায়তা রাতের বেলায়ই করে থাকেন, জানালেন জেলা প্রশাসক।
Leave a Reply