উত্তরাঞ্চলের শস্য ভান্ডার হিসেবে খ্যাত চৌহালী উপজেলার ইরি-বোরো আবাদে ব্যাস্ত সময় পার করছে চাষিরা। প্রচন্ড শীত আর ঘন কুয়াশা কাবু করতে পারেনি তাদের। তবে চারা রোপণ ব্যহত হচ্ছে খানিকটা।আবহাওয়া ভালো হওয়ার অপেক্ষা করছেন চাষিরা। এ বছর ধানের দাম ভালো পাওয়ায় কৃষকদের মাঝে কিছুটা উচ্ছাস দেখা গেছে। এদিকে মাঘ মাসের শুরু থেকেই শীতের তীব্রতা বেড়ে গেছে। সকালে ঘর থেকে বের হওয়া যায় না।ঘণ কুয়াশা আর কনকনে শীত উপেক্ষা করে কৃষকরা ইরি-বোরো ধান চাষাবাদে ঝুঁকে পড়েছেন। সরেজমিনে চৌহালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকা মাঠ ঘুরে দেখা গেছে। কেউ কেউ তীব্র শীত উপেক্ষা করে বীজ তোলা থেকে চারা তুলে জমা করছে।আবার কেউ পাওয়ার টিলার দিয়ে হাল বয়ে জমি তৈরি করছে।আবার কোথাও কোথাও কৃষকরা তাদের তৈরিকৃত জমিতে ইরি-বোরো চারা রোপন করছে। কোথাও গভীর অথবা অগভীর পুরোদমে চলছে শেষ কাজ। গত,কয়েকদিন থেকে সূর্যের দেখা মিলছে ন। ঘন কুয়াশার সঙ্গে হালকা বাতাসে তীব্রতা বেডেছে।প্রচন্ড শীতে জবুথবু হয়ে পড়ছে মানুষ গৃহপালিত পশু।এ ব্যাপারে সদিয়া ইউনিয়নের কৃষক মোঃ শাজাহান বলেন। এ বছর আমি তিন বিঘা জমিতে বোরো- ধান আবাদ করার জন্য হাল চাষ করে জমিতে চারা রোপণ করেছি।আগাম রোপণ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়।ধানের রোগ বালাই কম হয়। তাই আমি প্রতিবছর আগামইরি বোরো ধানের চারা রোপণ করে থাকি আবহাওয়া জনিত কারনে প্রতি বছর বীজতলা কমবেশি নষ্ঠ হলে ও এ বছর বোরো ধানের চারার কোন সংকট বা কাটতি হবে না আমার বিশ্বাস ।
Leave a Reply