চিতলমারী উপজেলার ৭ নং সন্তোষপুর ইউনিয়নের দরিউমাজুড়ী গ্রামও সাবেক ২ নং ওয়ার্ড ও বর্তমান -৫ নং ওয়ার্ডে ই পি আই টিকাদান কর্মসুচি ২০২০ পালিত হয়েছে!৪ষ্ঠা অষ্টোবর রবিবার সকাল ৯ থেকে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত বিনা মূল্যে টিকা দান কার্যক্রম চলে!শিশুর বয়স দের মাস থেকে ১৮ মাসের শিশুদের টিকা দেওয়া হয়!এসময় উপস্থিত ছিলেন ই পি আই টিকাদানের দুইজন স্থাস্থ্য কর্মী!
ইমা আক্তার ,ইসলাম শেখ ও এফ ডব্লিউ এ কর্মী একজন বিউটি সিকদার!তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও নিষ্ঠার মাধ্যমে গ্রামের শিশুদের সুন্দর ও আগামি দিনের সুস্বাস্থ্যবান ও মেধাবী জাতি গড়ে উঠবে বলে আশা রাখেন!প্রতি মাসে একবার করে তাদের এই কার্যক্রম অব্যাহত আছে!৫ নং ওয়ার্ডের অমল রায়ের বাড়ি তারা তাদের এই সেবা কর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন!সরজমিন সূত্রে গিয়ে দেখা যায়!ই পি আই স্বাস্থ্যকর্মীদের সরকারীভাবে সেবাদানের কোন নির্ধারিত জায়গা না থাকার কারণে লোকের বাড়ি বসে তাদের স্বাস্থ্য সেবা দিতে হোচ্ছে!
এবং এই কারনে তাদের অনেক সমস্যা ও দেখা দিচ্ছে!যেমন লোকের বাড়িতে সেবাদনের সময় এক বাড়িতে অনেক মানুষ আসা যাওয়ার কারনে সেই বাড়ির প্রতি অত্যাচার হয়৷ছোট ও বড় মানুষ তারা না বুঝে তাদের জিনিস পত্র নষ্ট করে ফেলে!এ কারনে ও বাড়ির মালিকের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়!বাড়ির মালিক ও এলাকাবাসির দাবি সরকার যেন ই পি আই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সরকারীভাবে নির্দিষ্ট অফিস করে দেন!
এই অফিস হলে এলাকার জনগন উপকৃত হবেন ও স্বাস্থ্যকর্মীরা আরো সুন্দর ও সুষ্ঠভাবে শিশুদের মধ্যে সেবা দিতে পারবেন!স্বাস্থ্যকর্মী ইমা আক্তার বলেন সরকার যদি আমাদের ই পি আই টিকাদানের জন্য অফিস করে দেন তাহলে জনগন আরো সচেতনভাবে এই টিকাদানে উচ্ছুক হতেন! সাবেক ২ নং ওয়ার্ড ও বর্তমান ৪-৫-৬নং ওয়ার্ডের শিশুদের আমরা আরো ভালোভাবে সেবা দিতে পারতাম!আমাদের অন্যের বাড়িতে বসতে হোত না!তাই আমি চাই দেশ ও জনগনের স্বার্থে চিতলমারী উপজেলার দরিউমাজুড়ী গ্রামে একটা ই পি আই টিকাদানের অফিস করা হোক!আমরা যেন সেখানে বসে আমাদের সেবাকার্যক্রম আরো ভালোভাবে পরিচালনা করতে পারি!
Leave a Reply