কোন না কোন অজুহাতে মানুষ ঘর থেকে বের হয়ে আসছে রাস্তা-ঘাট সহ হাট-বাজার, দোকানে। গোটা বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাসের ভয়াবহ সংক্রমণের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে তখন বাংলাদেশেও ক্রমান্বয়ে তার ব্যাপক বিস্তার ঘটতেছে।
(কোভিড -১৯) প্রতিরোধ শুরুতে ই বাংলাদেশ পর্যাপ্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন মিডিয়ায় করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সাধারণ মানুষ কে সচেতন করতে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে আসছে। করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা, প্রতিরোধের উপায়, লক্ষণ ও চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে জনসাধারণ কে প্রতিনিয়ত সচেতন করে আসছে।
আর এই সম্মুখ যুদ্ধে প্রথম সারিতে রয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী, সেনাবাহিনী, সাংবাদিক ও ডাক্তার।করোনা ভাইরাস কে সামনে রেখে এই বিষয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন গাজীপুর জেলা শ্রীপুর উপজেলা বরমী ইউনিয়ন এর।
বরমী বাজার বণিক সমিতির সভাপতি জনাব মোঃ আবুল হাসেম।
বরমী বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ জহিরুল ইসলাম জহির সরকার।ও বরমী নাগরিক হাসপাতালের মালিক।
যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী এস,এম ফয়সাল আবেদীন।
শ্রমিক লীগের নেতা কাউসার ও স্বপন প্রধান।
অক্লান্ত পরিশ্রমের পর দেখা গেল ১০ থেকে ৩০মিনিটের মাধ্যমে খুব সুন্দর একটি পরিবেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়।এ সময় গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন।
বরমী বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ জহিরুল ইসলাম জহির সরকার।ও বরমী নাগরিক হাসপাতালের মালিক। তিনি সকলকে অনুরোধ করে বলেন, প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাড়ির বাহিরে আসবেন না। সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন এবং কেউ অসুস্থবোধ করলে দ্রুত হাসপাতাল সহ আমাকে অবগত করুন। করোনায় কেউ আতংকিত হবেন না নিয়ম মেনে চললে আমরা সকলেই মরন ব্যাধী করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি আসুন আমরা সচেতন হয় এবং অন্যকে সচেতন করি
এবং সকল দোকান পাট বন্দ রাখার নির্দেশ প্রধান করেন।এবং সকাল ০৭ হইতে দুপুর ১২টা পর্যন্ত খোলা রাখার জন্য বলেন।অন্যান্য দেশের তুলনায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত সাফল্যের পথে রয়েছে।বর্তমান সরকারের নানামুখী কল্যাণকামী পরিকল্পনা গ্রহণের ফলে বাংলাদেশে আক্রান্ত অনুসারে মৃত্যুর হার নিয়ন্ত্রিত রয়েছে।
তবে এত প্রচারণা, পদ্ধতি, সচেতনতা বাড়ানোর পরও সাধারণ মানুষ সরকার ঘোষিত লকডাউন মেনে চলতে গড়িমসি করছে।
পুলিশ ও সেনাবাহিনী যথেষ্ট ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে চেষ্টা চালিচ্ছে।
তবে লকডাউন ও পুলিশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরোপের পরও নানান অজুহাতে ঘর থেকে বেরিয়ে আসা মানুষ সরকার ও প্রশাসনের নিয়মনীতি মেনে চলছে না। ফলে সংক্রমণের আশংকা বেড়েই যাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞ দের অভিমত, সাধারণ মানুষ যতো দিন লকডাউন মেনে না চলবে ততো দিন করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রুখতে অনেকটাই কঠিন হয়ে যাবে।নিরাপত্তা বাহিনীর আন্তরিকতা ও নির্ঘুমপরিশ্রমের ফলে এবং সরকারের সাহায্য-সহযোগিতার পরও জনগণের অপ্রয়োজনীয় বাড়ির বাহির হওয়াকে দুঃখজনক বলেই মনে করেন অনেকেই।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি লিয়াকত আলী যানান।বরমী বাজার বণিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পদ এ দায়িত্ব নেন,এবং আপনি সহ আরও কয়েকজন আমাকে ফোন করে যানান খুব শান্তশিষ্ট পরিবেশে কাজ করে যাচ্ছেন।তাই আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা রইল।
Leave a Reply