গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে ওষুধ চুরির মহোৎসব
গাইবান্ধা জেলা ব্যুরো প্রধান
রানা ইস্কান্দার রহমান
গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে যে সরকার ওষুধ বরাদ্দ দেয় প্রতিমাসে সেই ঔষধ হাসপাতালে ভর্তি রোগীরা না পেয়ে এই ঔষধ কোথায় চলে যায় যারা হাসপাতালে 10 টাকার টিকিট কেটে গরীব সাধারন মানুষ ডাক্তার দেখিয়ে কিছু ওষুধের আশায় হাসপাতালে টিকিট কাটে এবং ডাক্তারকে দেখায়ে তাদের পিছনে লেখা হয় যে ওষুধগুলো তা হয়তো 1 থেকে 2 টা তারা হাসপাতাল থেকে দেয় আর বাকি ওষুধ গুলো বাহির থেকে কিনতে বলে এই অসহায় হতদরিদ্র মানুষগুলো যদি বাহির থেকে ওষুধ কিনতে পারতো তাহলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইন ধরে 10 টাকার টিকিট কেটে হাসপাতালে সময় ব্যয় করত না তাহলে এরা যে ওষুধগুলো পাওয়ার কথা সরকার যে কোটি কোটি টাকার ওষুধ হাসপাতলে বরাদ্দ দিচ্ছে এই ওষুধগুলো যাচ্ছে কোথায় হাসপাতালে বাড়ি তল্লাশি করলে লক্ষ লক্ষ টাকার ওষুধ তাদের বাড়িতে পাওয়া যাবে দেখা যায় যে তারা অফ নামে যে ব্যাগ ব্যবহার করে যাওয়ার পথে এই ব্যাংকগুলোতে করে তারা হাসপাতালে সরকারি ওষুধ বাসায় নিয়ে যায় এবং অসৎ উপায়ে এই ওষুধগুলো তারা নিজেদের পরিবারের ব্যবহার করে আর কিছু ওষুধ গ্রাম গঞ্জের কিছু দোকানে তারা কিছু পয়সার বিনিময়ে বিক্রি করে এই কারণে সাধারণ অসহায় লোকজন যারা হাসপাতালের বেডে পড়ে আছে তাদেরকে ওষুধ কিনতে বাইরে যেতে হয় তাদের ওষুধ কেনার পয়সা জোগাড় করতে পারি বিক্রি করে আনতে হয় অনেক সময় মানুষের কাছে দাদনের টাকা নিয়েও হাসপাতলে ভর্তি হয়ে থাকে একটু রোগ থেকে আরোগ্য বা সুস্থ হওয়ার জন্য এই ওষুধ চুরি দেখার মত কি কেউ নেই তাই আমি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি হাসপাতালে প্রতি তাদের বাড়ি এবং তার অফিশিয়ালি ব্যক্তি নিহত চেক করা উচিত বলে আমি মনে করি সরকার বিনামূল্যে অসহায় দরিদ্র গরীব মানুষের জন্য বরাদ্দ দিল সে ঔষধ গেল কোথায় এই তথ্য জানতে গেলেই কারণে মুখ থেকে কথা বের হয় না তারা সবাই মুখে তালা লেগে লাগিয়ে চুপ করে থাকে
Leave a Reply