ঘটতে পাড়ে বড় ধরনের দূর্ঘটনা
বিশেষ প্রতিবেদক।
আলিপুরের একটি দোতলা ভবনের ছাদ থেকে বিদুৎ পৃষ্ঠ হয়েছে..দেলোয়ার নামক ছেলেটি। মাটিতে পড়ে যাওয়ার সাথে সাথে লোকজনের চিৎকার শুনে ছুটে এসে দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় ছেলেটি মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছে বেশ কিছু লোক দাঁড়িয়ে দেখলেও ধরে তুলছে না কেউ তখন সাথে সাথে স্থানীয় যুবক বাচ্চু ও তার বন্ধু আলামিন ছেলেটিকে তুলে অটোতে করে হাসপাতালে রওনা হন স্থানীয় যুবকরা এই খবর পেয়ে খলিলুর রহমান স্যার দৌড়ে আসে এবং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য রওনা দেন। হাসপাতালে ডাক্তার কম থাকায় রোগীর ট্রিটমেন্ট করাতে কিছুটা দেরি হয় প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য নিয়ে যেতে বলে কর্মরত চিকিৎসক । কিন্তু কুয়াকাটা হাসপাতালে সরকারি এ্যাম্বুলেন্স না থাকায় প্রায় এক ঘন্টা ধরে বসে থাকতে হয়েছে। কলাপাড়া কিংবা পটুয়াখালী থেকে এ্যাম্বুলেন্স আসার অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে অনেক সময় পরে যুবকটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে নিয়ে যাওয়া হয়।
কুয়াকাটা ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও এখানে নেই কোন এ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা ।
কুয়াকাটা পৌরসভার হাসপাতালটি উদ্বোধনের পর থেকেই রয়েছে চিকিৎসক সংকট। একজন অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎক ও একজন ওয়ার্ড বয় দিয়ে চলছে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম। লতাচাপলী ইউনিয়ন ও কুয়াকাটা পৌরসভার উপকূলীয় এ অঞ্চলে প্রায় ৪০০০০ হাজার মানুষের একমাত্র সরকারি চিকিৎসা কেন্দ্র হলেও ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কুয়াকাটা পৌরসভা, লতাচাপলী ইউনিয়নের কচ্ছপখালী, নবীনপুর, পাঞ্জুপাড়া, পশ্চিম কুয়াকাটা, শরীফপুর, মস্য বন্দর আলীপুর ও মহিপুরসহ আশেপাশের গ্রামের মানুষ। এছাড়া কুয়াকাটায় আসা পর্যটকরা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাতক্ষণিক চিকিৎসা না পেয়ে কষ্ট ভোগ করে নিজ গন্তব্যে চলে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
Leave a Reply