চট্টগ্রাম বিভাগীয় ব্যুরো প্রধানঃ আজ বিকেল ৩ টা ৩০ মিনিটের সময় জাতীয় দৈনিক মাতৃ জগত পত্রিকার সাংবাদিক ইয়াকিনের পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা করেন।হামলাকারী মৃত ফজলুল হকে ছেলে আমিনুল হক ওতার সহযোগী শাখু, সাহবুবুল আলম, হামিদ।
এই সময় আহত হয় ইয়াকিনের বাবা সৈয়দ হোসেন, গুরা মিয়া ছেলে মাহমুদুল হক, নুরুল ও জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার সাংবাদিক ইয়াকিন।
হামলার পরে এলাকাবাসী তাদের উদ্ধার করে উখিয়া হাসপাতালে ভর্তি করেন।হাসপাতালের ডাক্তার তাদের তিন জনকে দেখে অবস্থার অবনতি বুঝে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন।বর্তমানে সাংবাদিক ইয়াকিন, ইয়াকিনে পিতা সৈয়দ হোসেন তার ভাই কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
উল্লেখ্য যে, আমিনুলের বিরুদ্ধে ইয়াবা ব্যবসার নিউজ করায় গত পরশুদিনও সাংবাদিক ইয়াকিনের বাড়ির সব গাছ কেটে নিয়ে যায় আমিনুল ও তার বাহিনী। আর এই ঘটনা ঘটে রাত চারটার সময়।
এউ বিষয়ে আজকে সকাল ১০টায় উখিয়া থানা অভিযোগ দেন সাংবাদিক ইয়াকিন ও তার পরিবার। থানায় অভিযোগ দেওয়ার কারণেই বিকাল ৩.৩০মিনিটে আবারও হামলা করে ইয়াবা সম্রাট আমিনুল ও তার বাহিনী।
গত পরশুদিন গাছ কেটে নিয়ে যাওয়ার পর জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক খান সেলিম রহমান বিষয়টি ওসি মর্জিনা কে জানান এবং ইয়াকিন কেও থানায় পাঠায় কিন্তু অসুস্থতার অজুহাতে রাতে ইয়াকিন কে কোন অভিযোগ না নিয়েই ফেরত পাঠিয়ে দেন ওসি মর্জিনা।
এরপর আজ সকালে অভিযোগ নেন কিন্তু কোন ব্যবস্থায় গ্রহণ করেনি ওসি মর্জিনা।এই বিষয়ে পুরো মাতৃজগত পরিবার সন্দেহ করছে উখিয়া থানার ওসি মর্জিনা কে।যার কারণ পরশুদিন সাংবাদিকের বাড়ির গাছ কেটে নেওয়ায় অভিযোগ না নেওয়া, এখন পর্যন্ত প্রশাসনের নিরব ভূমিকায় এই সন্দেহের কারণ।
বেশ কিছু দিন আগে থানার কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে ইয়াবাসহ হাতেনাতে ধরেন জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার সাংবাদিকরা।জনতার সামনেই তাদের আটক করেন বলে জানা যায়।আর মাতৃজগত পরিবার মনে করেন এটা সেই ঘটানার প্রতিশোধ নিচ্ছে পুলিশ প্রশাসন।আর না হয় জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার চট্টগ্রাম বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান ও পত্রিকার সম্পাদক ফোন করার পরেও কেন পুলিশ প্রশাসন কে সাংবাদিক ইয়াকিনের নিরাপত্তা অথবা অভিযোগ নিতে দেরি করলো।
গতকাল যদি অভিযোগ আমলে নিয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যেতো তাহলে আজকে এই হামলা করার সাহস পেতো না ইয়াবা সম্রাট আমিনুল।এই বিষয়ে জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার সম্পাদক খান সেলিম রহমান জানান ঘটনার সাথে যারা জড়িত তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।
Leave a Reply